শাসন থানার দাদপুর পঞ্চায়েতের কামগাছি গ্রামের একটি মেয়ের সাথে চার বছরের সম্পর্ক পাশের গ্রামের মুস্তফার।মুস্তফার দাবি তাদের মধ্যে সামাজিক বিবাহ হয়ে গেছে।দুই বাড়িতেই তাদের যাতায়াত ছিল।সবাই মেনে নিয়েছিল এই সম্পর্ক। কিন্তু হঠাৎ মেয়ের বাবা মেয়ে কে লুকিয়ে রেখেছে,ছেলের সাথে দেখা করতে দিচ্ছেনা।
গত চার বছরের সম্পর্ক কে অস্বীকার করছে। স্ত্রী কে কোনরকম খোঁজ না পেয়ে আজ বাধ্য হয়ে সকাল থেকে শ্বশুর বাড়ির গেটের সামনে ধর্নায় বসেছে মুস্তফা । মুস্তাফার অভিযোগ সকালে যখন শ্বশুর বাড়িতে আসে,তখন তাকে বাঁশ দিয়ে মারধর করা হয়,এবং বাড়ির বাইরে বের করে দেওয়া হয়।গ্রামবাসীরাও এই সম্পর্ক সম্বন্ধে জানে,প্রত্যেকে দুজনকে গত চার বছর ধরে দেখছে,দুজনের বাড়িতেই দুজনের যাতায়াত ছিল।হঠাৎ করে মেয়েকে তার বাড়ির লোক সরিয়ে দিয়েছে।মুস্তাফার দাবি, যতসময় মেয়েকে অর্থাৎ তার স্ত্রী কে তার সামনে না নিয়ে আসবে,সেই এই ভাবেই অনশণ চালিয়ে যাবে।তাদের দুজনের ছবি,এবং তার বক্তব্য ছাপিয়ে নিয়ে মুস্তাফা বসে আছে তার হবু শ্বশুর বাড়ির গেটে।
একবার মারধর করা হয়েছে,যখন কেউ ছিল না,বেলা বারার সাথে সাথে গ্রামের লোকজন আসতে শুরু করেছে,এখন শ্বশুর বাড়ির লোকজনে কোন পাত্তা নেই । মেয়েকে কোথায় লুকিয়ে রেখেছে এবং কেন রেখেছে তার বাবা মা তাই নিয়ে কৌতূহল গ্রামবাসীদের মধ্যে।



